সেরা ১০

গেমিং এর জন্য সেরা ১০ টি স্মার্টফোন

সেরা গেমিং ফোন -স্মার্টফোনে গেমিং ফিচারটা সময়ের সাথে হচ্ছে আরোও বেশি আধুনিক এবং যুগোপযোগী। বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে বর্তমানে বাংলাদেশ মার্কেটে আসছে নিত্য নতুন গেমিং মোবাইল ফোন এবং আগের থেকে এর চাহিদা বেড়েছে বহুগুণে।

বর্তমানে প্রযুক্তির কল্যাণে স্মার্টফোনে ক্যাজুয়াল গেমের পাশাপাশি কনসোল কোয়ালিটির গেমেও খেলা সম্ভব। যে সমস্ত গেমিং ফোন রয়েছে সেগুলো মূলত ফোনের রিফ্রেশ রেট, ফোনের কুলিং সিস্টেম, গেমিং মোড এবং আরও অনেক ধরনের ফিচাররের উপর লক্ষ্য করে তৈরি করা হয়ে থাকে।

আর সেরা গেমিং ফোন গুলোর স্পেক হাই হওয়ায় ফোনগুলোর দামও বেশি হয়ে থাকে। কিন্তু যারা হার্ডকোর গেমার তদের কাছে এই দাম কোন বিষয়ই না। বর্তমান সময়ে বাঁজারে এমন কিছু স্মার্টফোন পাওয়া যাচ্ছে যেগুলো একজন গেমারকে গেমিং এর ভাল এক্সপেরিয়েন্স দিতে অনেক বেশী সক্ষম। সকল ধরনের গেমিং স্মার্টফোন এর দাম জেনে নিতে পারবেন বিডিস্টল থেকে।

গেমিং এর জন্য এমন সেরা ১০ টি স্মার্টফোন নিয়ে আজকে  আমাদের এই আর্টিকেল, যা আপনাদের গেমিং এক্সপেরিয়েন্সকে আরো বেশি বাড়িয়ে দিবে বহুগুনে।

জানুনঃ RAM কী ? এর প্রকারভেদ, এটির কাজ কি?

১০ টি স্মার্টফোন যা গেমিং এর জন্য সেরা

Xiaomi Redmi Note 12 Pro 5G

গেমিং ফোন এর কথা উঠলে সবার আগে নাম আসে xiaomi Redmi note 12 pro 5G এর। একজন মোবাইল গেমারের যা দরকার তার সবাই ৫জি সমর্থিত এই ফোনে রয়েছে। আমাদের তালিকার প্রথমেই আছে xiaomi এই নামটি শুনে আপনি হয়তো নিজেই বুঝতে পারছেন যে xiaomi এর মোবাইল ফোনটি গেমারদের জন্য উদ্দেশ্য করে তৈরি করেছে।

xiaomi এর এই ফোনটিতে রয়েছে ৬.৬৭ ইঞ্চি ১২০ হার্টজ এইচডিআর ১০+ অমলেড স্ক্রিন, যার রেজুলেশন ১০৮০*২৩৪০ পিক্সেল। ফোনটির পেছনে রয়েছে আরজিবি প্যানেল। অ্যান্ড্রয়েড ১০ অপারেটিং সিস্টেম চালিত ফোনটিতে গেমারদের দারুণ গেমিং এক্সপেরিয়েন্স দেওয়ার জন্য থাকছে ২.৯৬ গিগাহার্টজ অক্টো-কোর স্ন্যাপড্রাগন ৮৬৫+ চিপসেট এবং এড্রিনো ৬৫০ জিপিইউ। ফোনটিতে মিলবে ৬/৮/৮ জিবি র‍্যাম ও ১২৮/১২৮/ ২৫৬ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ।

ফোনটির পিছনে রয়েছে ৫০+৮+৫ মেগাপিক্সেল ট্রিপল ক্যামেরা। আর এর সামনে রয়েছে ১৬ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা। এর ক্যামেরা দিয়ে ভালো ছবিও তুলা যাবে। এতে লম্বা সময় গেমিং করার জন্য থাকছে ফাস্ট চার্জিং এর সাথে ৫ হাজার মিলিঅ্যাম্পিয়ারের ব্যাটারি।

গেমিং এর সময় যেন মোবাইল গরম না হয়ে যায় তার জন্য এতে রয়েছে কাস্টমাইজড ইন-কেস কুলিং সলিউশন।এছাড়াও ইন-গেম অ্যাকশন সহজে কন্ট্রোল করার জন্য ফোনটিতে রয়েছে আল্ট্রা-রিস্পনসিভ এয়ারট্রিগার সেন্সর। সেইসাথে এই ফোনটিতে ব্যবহার করা হয়েছে এক্স গেম মোড যেটি এই ফোনকে অপ্টিমাইজ করতে সাহায্য করবে।

Apple iPhone 14 Pro Max গেমিং ফোন

গেমিং সিরিজের কথা হচ্ছে কিন্তু যদি অ্যাপলের আইফোন সেরিজের কথা না বলা হয় সেটি কেমন হয়?  Apple iPhone 14 Pro Max –  নিসন্দেহে বর্তমান সময়ের একটি সেরা গেমিং স্মার্টফোন। অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনের থেকে গেমিং ফোন হিসেবে অনেক বেশি শক্তিশালী এই iPhone।

অ্যাপেলের এই ফোনটিতে রয়েছে ৬.১ ইঞ্চি ১২০ হার্টজ সুপার রেটিনা এক্সডিআর ওলেড ডিসপ্লে, এর রেজুলেশন ১১৭০*২৫৩২ পিক্সেল। অ্যাপেলের এই ফোন দিয়ে গেমিং করার জন্য থাকছে সুপার পাওয়ারফুল ৩.১ গিগাহার্টজ হেক্সা-কোর অ্যাপল এ১৪ বায়োনিক চিপসেট।

সাথে গ্রাফিক্স সুবিধা দিতে থাকছে অ্যাপলের ৪ কোর এর একটি জিপিইউ। এ১৪ বায়োনিক চিপ গতবছরের এ১৩ বায়োনিক চিপ অপেক্ষা ৫০% অধিক দ্রুতগতি সম্পন্ন। ফলে আইফোন 13 সিরিজের চেয়ে বেশি গতি এবং গ্রাফিক্স পাওয়া যাবে আইফোন 14-এ।

ফোনটি চলবে অ্যাপলের আইওএস ১৪.১ অপারেটিং সিস্টেমের উপর, যা পরবর্তীতে আইওএস ১৪.২ তে আপগ্রেড করা যাবে। ফোনটিতে মিলবে ৬ জিবি র‍্যাম ও ১২৮/২৫৬/৫১২ জিবি NVMe ইন্টারনাল স্টোরেজ।

ফোনটিতে ব্যাকআপ সুবিধা দিতে থাকছে ফাস্ট চার্জিং সমর্থিত ২ হাজার ৮১৫ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি। ২০W ফাস্ট চার্জিং প্রযুক্তির সাহায্যে ফোনটি ৩০ মিনিটে ৫০% পর্যন্ত চার্জ করা যাবে। সাথে থাকছে ওয়ারলেস চার্জিং ফিচার।

Redmi K50i

৫জি সাপোর্টেড একটি বেষ্ট গেমিং স্মার্ট ফোন হল ওয়ানপ্লাস। এই মোবাইল ফোনটিতে ব্যবহার করা হয়েছে পাঞ্চ-হোল  ৬.৬ ইঞ্চির এই এলসিডি ডিসপ্লের ফোনটি। তবে অ্যামোলেড না থাকলেও এতে রয়েছে ১৪৪ হার্টজের রিফ্রেশ রেট  এবং সাথে রেজুলেশন রয়েছে ১৮৮০*৩১৬৮ পিক্সেল।

বেষ্ট গেমিং পারফরমেন্স এর জন্য এই ফোনটিতে যুক্ত করা হয়েছে মিডিয়াটেকের ৫ ন্যানোমিটারের ডাইমেন্সিটি ৮১০০ চিপ। ফোনটিতে র‍্যাম ব্যবহার করা হয়েছে ৮/১২ জিবি এবং ইন্টারনাল স্টোরেজ থাকছে ১২৮/ ২৫৬ জিবি।

অপারেটিং হিসেবে দেয়া আছে এন্ড্রয়েড ১০ এবং ইউজার ইন্টারফেস ওয়ানপ্লাসের নিজস্ব যেটি অক্সিজেনওস ১০ এর উপর । গেমিং এক্সপেরিয়েন্স এর পাশা পাশী এই ফোনটিতে ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়েছে ৬৪*৮*৫ মেগাপিক্সেল এর তিনটি রিয়ার ক্যামেরা সেই সাথে সেলফি ক্যামেরা দেয়া আছে ১৬ মেগাপিক্সেল।

ধীর্ঘ সময় গেমিং করার জন্য থাকছে ফাস্ট চার্জিং এর সাথে ৫ হাজার ৮০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি ( 8510 MA Battery )। ফোনটিকে চার্জ করার জন্য ফাস্ট চার্জিং এর জন্য ৬৭ ওয়াট চার্জার ব্যবহার করা হয়েছে যেটি ২৩ মিনিটের মধ্যে ৫০% ছার্জ করতে সক্ষম।

Vivo V25 5G 

৫জি সমর্থিত ফোন ZTE Nubia Red Magic 5G মোবাইল গেমারদের জন্য একটি আদর্শ চয়েস। ফোনটিতে থাকছে ফুল ৬.৪৪ ইঞ্চি এফএইচডি+ ডিসপ্লে এর রেজুলেশন ১০৮০*২৩৪০ পিক্সেল।

এই ফোনটিতে ব্যবহার করা হয়েছে মিডিয়াটেক ডাইমেনসিটি ৯০০ প্রসেসর,  সাথে এন্ড্রিনো ৬৫০ জিপিউ যেটি গেমিং এর অনেক অনেক ভাল পারফর্ম করবে।

ওভারহাটিং সমস্যা হতে মুক্তি দিতে ফোনের ভেতরে থাকছে একটি উন্নত কুলিং ফ্যান। অ্যান্ড্রয়েড ১০ অপারেটিং সিস্টেমের ফোনটিতে মিলবে ৮/১২/ জিবি র‍্যাম ও ১২৮/২৫৬ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ। ফটোগ্রাফির জন্য আছে ৬৪ মেগাপিক্সেল + ৮ মেগাপিক্সেল+ ২ মেগাপিক্সেল লেন্সসহ তিনটি রিয়ার ক্যামেরা।এবং সেলফি ও ভিডিও কলিংয়ের জন্য পাওয়া যাবে ৫০ মেগাপিক্সেলের ফ্রন্ট ক্যামেরা।

ব্যাকআপ সুবিধা দিতে এতে রয়েছে ফাস্ট চার্জিং সমর্থিত ৪ হাজার ৫০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি। ৩৩W ফাস্ট চার্জিং প্রযুক্তির সাহায্যে ফোনটি ৩০ মিনিটে ৫৬% পর্যন্ত চার্জ করা যাবে।

Oppo F21s Pro গেমিং ফোন

গেমিং ফোন হিসেবে Oppo F21s Pro এর বেশ সুনাম রয়েছে। শাওমির এই ৫জি সমর্থিত ফোনটি বাজেটের মধ্যে সেরা গেমিং ফোন। ফোনটিতে রয়েছে 6.43  ইঞ্চি ৯০ হার্টজ অমলেড স্ক্রিন, এর 1080 x 2400 পিক্সেল। মোবাইল গেমারদের ভালো গেমিং এক্সপেরিয়েন্স দেওয়ার জন্য এতে থাকছে ২.৮৪ গিগাহার্টজ অক্টো-কোর স্ন্যাপড্রাগন ৬৮০ চিপসেট এবং

অ্যান্ড্রয়েড ১০ অপারেটিং সিস্টেমের ফোনটিতে আরো থাকছে ৮ জিবি র‍্যাম ও ১২৮ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ। গেমিং এর পাশাপাশি ছবি তোলার জন্য ফোনে রয়েছে ৬৪+২+২মেগাপিক্সেল ট্রিপল রিয়ার ক্যামেরা এবং ৩২ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা।

ফোনটিতে চার্জিং ব্যাকাপ সুবিধা দিতে থাকছে ফাস্ট চার্জিং সমর্থিত ৫ হাজার মিলিআম্পিয়ারের একটি ব্যাটারি এবং চার্জার দেয়া আছে ৩৩ ওয়াট যেটিকিনা ১২০ মিনিটের মধ্যে ১০০% চার্জ করতে সক্ষম।

Samsung Galaxy F23 5G

স্যামসাংয়ের এস সিরিজের লেটেস্ট ফোন Samsung Galaxy S21 Ultra এই মুহূর্তে মোবাইল গেমারদের জন্য নিসন্দেহে একটি দারুণ অপশন। ফোনটিতে রয়েছে সুপার-সার্প ১২০ হার্টজ ৬.৬ ইঞ্চি TFT LCD, 120Hz, এর রেজুলেশন ১০৮০*২৪০৮ পিক্সেল। গেমিং এর জন্য ফোনটিতে থাকছে ২.২গিগাহার্টজ অক্টো-কোর স্নাপড্রাগন ৭৫০ জি চিপসেট।

সাথে থাকছে মালি-জি৭৮ এমপি১৪ জিপিইউ। অ্যান্ড্রয়েড ১২ অপারেটিং সিস্টেম ফোনটি চলবে ওয়ান ইউআই ৩.১ এর উপর। ফোনটি মিলবে ৪/৬জিবি র‍্যাম ও ১২৮ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ।

গেমিং এর পাশাপাশি ছবি তোলার জন্য ফোনটিতে থাকছে ৫০+৮+২ মেগাপিক্সেল কোয়াড রিয়ার ক্যামেরা এবং ৪০ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা। ফোনটির সাহায্যে দারুণ সব ফটোও ক্যাপচার করা যাবে। ব্যাকআপ সুবিধা দিতে এতে থাকছে ৫ হাজার মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি। ২৫W ফাস্ট চার্জিং প্রযুক্তির পাশাপাশি ওয়ারলেস চার্জিং তো থাকছেই।

Realme X50 Pro গেমিং ফোন

এই গেমিং লাইনআপের স্মার্টফোনগুলির মধ্যে রয়েছে Realme-রও একটি দুরন্ত স্মার্টফোন। Realme X50 Pro মডেলে রয়েছে স্ন্যাপড্রাগন ৮৬৫ প্রসেসর। ফোনটির ডিসপ্লের সাইজ ৬,৪৪  ইঞ্চি এবং এতে FHD+ সুপার অ্যামোলেড ডিসপ্লে স্ক্রিন দেওয়া হয়েছে, যার রিফ্রেশ রেট ৯০Hz।

সেরা ব্যাটারি পারফরম্যান্সের জন্য এই ফোনে দেওয়া হয়েছে অত্যন্ত শক্তিশালী ৪২,০০ mAh ব্যাটারি। ফোনটি ৬৫W ফাস্ট চার্জিং সাপোর্ট করে। থেকে শুরু হচ্ছে!  Realme X 50 pro কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৮৬৫৯৭০ ও ৬,৪৪ইঞ্চি স্ক্রিন সাইজ এর সাথে realme X 50 pro মােবাইল টিতে গেমিং করে অনেক  স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবেন নিশ্চিত।

Vivo Y 51

Vivo Y51 হলাে ভিভাের তরফ থেকে লাউঞ্চ হওয়া নতুন স্মার্টফোন যেটা অবশই একটি প্রিমিয়াম অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস। যাতে আছে 6.58-ইঞ্চি টাচস্ক্রিন ডিসপ্লে 179 1080×2048 পিক্সেল রেজোলিউশন। 5,000mAh এর ব্যাটারি থাকার কারণে আপনি অনেক সময় গেমিং করতে পারবেন।

শুধু গেমিং নয় এবং মাল্টি-টাস্কিং ও সমস্যা হয় না, এই মেবাইলে থাকছে অক্টা-কোর কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৬৬৫ প্রসেসর। RAI এর কথা হল এই ফোনে ৮ জিবি  র‍্যাম, Vivo Y51  অপারেটিং সিস্টেম হচ্ছে, Funtouch OS 11 (TIGT Android 11 9J S। ১২৮ জিবি অন্তর্নির্মিত স্টোরেজ। এবং স্মুথ গেমিং এর জন্য এড্রেনো ৩০৬ GPU দেওয়া হয়েছে।

Xiaomi Mi 10 T Pro

শাওমির এক স্মার্টফোন হলো Mi 10T Pro এখানে ৬,৬৭ ইঞ্চির FHD+ ডিসপ্লে দেওয়া হয়েছে, যার রিফ্রেশ রেট ১৪৪Hz। গেমিংয়ের জন্য একটি সেরা স্ক্রিন এটি। গেমপ্যালের গেম খেলা যেন আরও স্বাচ্ছন্দে করতে পারে তাই এই ফোনে রয়েছে কোয়ালকম-এর স্ন্যাপড্রাগন ৮৬৫ প্রসেসর, তার সাথে ৮ জিবি র‍্যাম আছে।

সাথে ৫০০০mAh ব্যাটারি দেওয়া হয়েছে, যা ৩৩W চার্জিং সাপোর্ট করে। একটি দামি মােবাইল গেমিং এর মধ্যে সেরা মােবাইল এটাকে বলা যেতে পারে এই মোবাইলে, ১৮০ Hz স্যাম্পলিং রেট দেওয়া হয়েছে এখানে থাকছে ১১২০ nits এর সর্বোচ্চ উজ্জ্বলতা  এবং (৬.৬৭) সিমি 3D বাঁকা E3   অ্যামোলেড ডিসপ্লে।

Razer Phone 2

রেজার গেমিং জগতের খুবই পরিচিত একটি ব্র্যান্ড। Razer Phone 2। রেজার ফোন ২ এ রয়েছে একটি ১২০ হার্টজ ৫.৭২ ইঞ্চি আইপিএস এলসিডি ডিসপ্লে, যার রেজুলেশন ১৪৪০*২৫৬০ পিক্সেল। এতে থাকছে ২.৮ গিগাহার্টজ অক্টো-কোর স্ন্যাপড্রাগন ৮৪৫ চিপসেট এবং এড্রিনো ৬৩০ জিপিইউ।

অ্যান্ড্রয়েড ৮ অপারেটিং সিস্টেমের ফোনটি পরবর্তীতে অ্যান্ড্রয়েড ৯ এ আপগ্রেড করা যাবে। ফোনটিতে মিলবে ৮ জিবি র‍্যাম ও ৬৪ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ, যা মাইক্রো এসডি কার্ডের সাহায্যে ৫১২ জিবি পর্যন্ত বাড়ানো যাবে। থাকছে ১২+১২ মেগাপিক্সেল ডুয়েল রিয়ার ক্যামেরা এবং ৮ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা।

ব্যাকআপ সুবিধা দিতে এতে রয়েছে ৪ হাজার মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি। ফাস্ট চার্জিং প্রযুক্তির পাশাপাশি রয়েছে ওয়ারলেস চার্জিং সুবিধা। গেমিং এর সময় যাতে ওভারহাটিং না হয় তার জন্য এতে থাকছে ইন-কেস কুলিং সলিউশন।

উপরোক্ত মোবাইল ফোনগুলোর ছাড়াও আরও অনেক ধরনের গেমিং ফোন রয়েছে যেগুলো   বেস্ট এক্সপিরিয়েন্স দিয়ে থাকে। সেরা গেমিং ফোনের ক্ষেত্রে আপনাকে সর্বপ্রথম মাথায় রাখতে হবে তার দাম। তাই পছন্দের দামের সাথে পছন্দ অনুযায়ী বুঝে নিন আপনার পছন্দের সেরা গেমিং মোবাইল ফোনটি।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button
error: Content is protected !!